‘ইলম সর্বোত্তম সম্পদ, শিষ্টাচার সর্বোত্তম বন্ধু, তাকওয়া শ্রেষ্ঠ পাথেয়, ইবাদত অধিক লাভজনক পণ্য, বুদ্ধিমত্তা উত্তম প্রতিনিধি, উত্তম চরিত্র শ্রেষ্ঠ সঙ্গী, সহনশীলতা সর্বশ্রেষ্ঠ সহকারী, অল্পেতুষ্টি উত্তম ধনাঢ্যতা, তাওফিক সবচেয়ে বড় সহকারী এবং মৃত্যুর স্মরণ সর্বোৎকৃষ্ট উপদেশদাতা।’
‘যদি তুমি প্রয়োজন পরিমাণ দুনিয়া কামনা করো, তবে খুব অল্প পরিমাণই তোমার জন্য যথেষ্ট। যদি প্রয়োজন অতিরিক্ত দুনিয়া পাওয়ার আশা রাখো, তবে দুনিয়ার কোনো কিছুই তোমার জন্য যথেষ্ট হবে না।’
‘বান্দা যতক্ষণ নিজেকে উপদেশ দিতে থাকে, ততক্ষণ সে কল্যাণের সাথে থাকে, আমলের ব্যাপারে তার চিন্তা-ফিকির থাকে এবং নিজের কাজকর্মের আত্মপর্যালোচনা করে। পক্ষান্তরে যতক্ষণ সে প্রবৃত্তির অনুসরণ করে চলে, গাফিলতির চাদর জড়িয়ে থাকে, মিথ্যে আশায় বিভোর থাকে এবং “সামনে করব, সামনে ভালো হয়ে যাব…” এ ধরনের কথা বলে, ততক্ষণ পর্যন্ত তার সাথে অকল্যাণ লেগে থাকে।’
‘হে আদমসন্তান, ধারণাপ্রসূত দোষের কারণে অন্যকে তুমি অপছন্দ করো, কিন্তু তোমার দোষের প্রতি তোমার দৃঢ় বিশ্বাস থাকা সত্ত্বেও সে ব্যাপারে তোমার কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই।’
– হাসান বসরি রহ.