রবিন ব্যালেন্টাইন – শক্ত ধাঁচের এক মেয়ে, ডাক্তার। বাবার মতোই আফ্রিকাতে দাসব্যবসা বন্ধ করতে চায়।
মরিস জুগা ব্যালেন্টাইন – ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর মেজর, বেপরোয়া।
ক্লিনটন কড্রিংটন – ব্রিটিশ নৌবাহিনীর ক্যাপ্টেন, দাসব্যবসাকে ঘৃণা করে।
মাঙ্গো সেইন্ট জন – আমেরিকান দাসব্যবসায়ী। দুর্দমনীয় পৌরুষের প্রতীক।
স্ত্রীকে সাথে নিয়ে আফ্রিকায় নিরুদ্দেশ হয়ে গিয়েছিলেন বিখ্যাত মিশনারি ফুলার ব্যালেন্টাইন। তারপর থেকে তার আর কোন খবর পায়নি কেউ। আট বছর পরে আফ্রিকা রওনা দিল তার দুই সন্তান জুগা আর রবিন, পরিচয় হলো মাঙ্গো সেইন্ট জন আর ক্লিনটন কড্রিংটনের সাথে। বিচিত্র সব বিপদ মোকাবেলা করে দুই ভাইবোন উপস্থিত হলো আফ্রিকার গহীনে।
তারপর?
ওরা কি খুঁজে পেয়েছিল ওদের বাবাকে? দাসব্যবসার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পেরেছিল রবিন? অতি আকাঙ্ক্ষিত মনোমাতাপা’র রাজ্যের ঠিকানা শেষ পর্যন্ত খুঁজে পেয়েছিল জুগা? ক্লিনটন আর মাঙ্গোর’ই বা কী হলো?
সব প্রশ্নের উত্তর পাঠক খুঁজে পাবেন ‘আ ফ্যালকন ফ্লাইজ’ এ।