‘সরি, এভাবে হাত ধরাটা উচিত হয়নি।’
‘ইটস ওকে, আমি জানি আপনি খেয়াল করেননি।’
‘সরি সেজন্য না, খেয়াল করার পরও আরো তিন সেকেন্ড ইচ্ছে করে ধরে রাখার জন্য।’
আফরীন হেসে উঠল। কাচভাঙা হাসি না, নয় দুষ্টুমির হাসিও। নিঃশব্দ এই হাসিটাকে সংজ্ঞায়িত করার মত জ্ঞান আমাকে দেয়া হয়নি। আবছা আঁধারিতে এই হাসি যে কারো বুকে চিনচিনে ব্যথা তৈরি করতে যথেষ্ট…
… আজকাল এই নগরের পথে হেঁটে বেড়ানোর সময় চোখ কান খোলা রাখলেই এক যুগলকে দেখা যাবে হাতে বাক্স নিয়ে গাড়িতে গাড়িতে টাকা তুলতে।
এখানে কয়েকটি রহস্য আছে। মেয়েটা কোটিপতি হওয়া সত্ত্বেও কেন এভাবে টাকা তুলছে সে রহস্য?
রহস্য তাদের মধ্যকার সর্ম্পক নিয়েও। তারা নিজেরাও জানে না তাদের মধ্যে সম্পর্কটা ঠিক কী। ভাই-বোন, ছাত্র-শিক্ষক, সাইকিয়াট্রিস্ট-রোগী নাকি প্রেমিক প্রেমিকা!
তবে সব চাইতে বড় রহস্যের তল আপনি পুরো বইয়ের কোথাও খুঁজে পাবেন না। কোটিপতি মেয়েটার সাথে থাকা ওই যুবকের রহস্য! একজন অভ্র। এক সাক্ষাৎ বিভ্রান্তি!
আপনাকে আরো একবার স্বাগতম অভ্র’র মায়াময় জগতে যে জগতে রহস্য আছে বিভ্রান্তি আছে হাসি আছে প্রেম আছে কান্না আছে কিন্তু বের হবার রাস্তা নেই!